![]() |
Angioplast |
বড় ধরনের অস্ত্রোপচার না করে হৃদপিন্ডের সংকীর্ণ লুমেন যুক্ত বা রুদ্ধ হয়ে যাওয়া করোনারি ধমনী পুনরায় প্রসস্ত বা উন্মুক্ত করার পদ্ধতি হলো এনজিওপ্লাস্টি।
১. বেলুন এনজিওপ্লাস্টি :
এক্ষেত্রে একটি বেলুন ক্যাথেটার ধমনীতে প্রবেশ করিয়ে কোলেস্টরেলের পিন্ডগুলোকে ভেঙ্গে ফেলা হয় এবং রক্তনালীর খোলা রাখতে সেইখানে প্রায়ই একটি স্টেন্ট স্থাপন করা হয়।
২. লেজার এনজিওপ্লাস্টি:রথথলদ
এ ধরনের এনজিওপ্লাস্টিতে ক্যাথেটারের আগায় বেলুনের পরিবর্তে একটি লেজার লাগানো হয়। করোনারি ধমনীর প্লাকযুক্ত অংশে পৌঁছে লেজার রস্মি স্তরে স্তরে প্লাক ধ্বংস করে এবং গ্যাসীয় কনা বাষ্পীভূত করে দেয়। শুধু লেজার নয়, এ প্রক্রিয়ায় বেলুন এনজিওপ্লাস্টির পাশাপাশি প্রয়োগ করা যায়।
৩. করোনারি অ্যাথেরেকটমি :
এটি এনজিওপ্লাস্টির মত একটি প্রযুক্তি তবে এক্ষেত্রে ধমনী প্রাচীরে প্লাককে বেলুনের সাহায্যে চেপে লুমেন প্রশস্ত করার পরিবর্তে বিভিন্ন যন্ত্র যেমন: ক্ষুদ্র ঘূর্ণি, বিল, বেলুন ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়।
৪. করণারি স্টেনটিং :
স্টেন্ট হচ্ছে ক্ষুদ্র কিন্তু প্রসারণ যোগ্য ধাতব যন্ত্র। এনজিওপ্লাস্টি সম্পন্ন হলে ক্যাথেটার এর সাহায্যে সংকীর্ণ ধমনী লুুমেনে প্রবেশ করিয়ে দেয়া হয় যেন আবারো সংকীর্ণ না হতে পারে।
Comments
Post a Comment