ছেড়ে যায়, তখনই মচকানোর ঘটনা ঘটে। মচকানোর ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটে সাধারণত গোড়ালিতে। মচকানোর প্রথম লক্ষণ হচ্ছে ব্যথা। কিছুক্ষণের মধ্যে অর্থাৎ কয়েক মিনিট কয়েক ঘন্টার মধ্যে জায়গাটি ফুলে যায়।
মচকানোর চিকিৎসা নির্ভর করে মচকানোর ব্যাপকতা উপর। মচকানো ব্যথা কমানোর জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নন-স্টেরয়ডাল ঔষুধ সেবন করা যেতে পারে। তাছাড়া মচকানোর ক্ষেত্রে যে কাজগুলো করা উচিত, তা হলো:
১. বিশ্রাম: মচকানোর রোগীকে বিশ্রামে রাখতে হবে। কোনো অতিরিক্ত চাপ দেওয়া যাবেনা। গোড়ালি মচকে গেছে খুব সাবধানে হাঁটতে হবে।
২. বরফ: মচকানোর সঙ্গে সঙ্গে ব্যথা ও ফোলা সীমিত রাখতে আক্রান্ত স্থানে বরফ দিতে হবে। এক নাগারে দিনে তিন-চারবার 10 থেকে 15 মিনিট করে বরফ লাগাতে হবে।
৩. ক্ষত পরিষ্কার: ক্ষত পরিষ্কার করার নতুন ব্যান্ড এমন ভাবে লাগিয়ে দিতে হবে যেন অস্থির অনড় ও সঠিক অবলম্বনে থাকে।
৪. উচ্চতায় রাখা: মচকানোর স্থানটি দেহের বাকি অংশ থেকে সামান্য উঁচুতে রাখতে হবে এতে করে ফোলা কিছুটা কমে যাবে। তাই আমরা পা কোন কিছু দিয়ে বেঁধে কিছুটা উপরে ঝুলিয়ে রাখতে পারি।
মচকানো গুরুতর হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।
Comments
Post a Comment